বইয়ের নামঃ দ্য সাইলেন্ট পেশেন্ট
লেখকঃ অ্যালেক্স মাইকেলিডিস
অনুবাদঃ সালমান হক
প্রকাশনীঃ বাতিঘর
মুদ্রিত মূল্যঃ তিনশত আশি টাকা
"দ্য সাইলেন্ট পেশেন্ট" অ্যালেক্স মাইকেলিডিসের প্রথম উপন্যাস।এটি একটি সাইকোলজিক্যাল থৃলার।এক উপন্যাসেই বাজিমাত করে দিয়েছেন লেখক।২০১৯ সালে গুডরিডস ব্যবহারকারীদের মতে বেস্ট থৃলারের খেতাব জিতে নেয় বইটি।
নামকরা চিত্রশিল্পী অ্যালিসিয়া বেরেনসন এক সন্ধ্যায় তার স্বামী গ্যাব্রিয়েল বেরেনসনকে পর পর পাঁচটি গুলি করে হত্যা করে।কেন- সেটা জানার কোনো উপায় নেই,কারণ এই খুনের পর থেকে মুখ খোলে না অ্যালিসিয়া।তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হলে কিছু স্বীকারও করে না,আবার অস্বীকারও করে না সে।তার এই নিরবতা তাই জন্ম দেয় নানারকম গুজবের।মুখে কিছু না বললেও পেইন্টিংয়ের মাধ্যমে অবশ্য একটা বার্তা দেয়।ছবিটা একটা আত্মপ্রতিকৃতি থাকে,যার একদম নিচে থাকে একটা শব্দ: 'অ্যালসেস্টিস'। তাকে মিডিয়া আর লোকচক্ষুর আড়ালে লুকিয়ে রাখা হয় এক গোপন ফরেনসিক ইউনিটে।
এদিকে ক্রিমিনাল সাইকোথেরাপিস্ট থিও ফেবার দীর্ঘদিন ধরে অ্যালিসিয়াকে নিয়ে কাজ করার জন্যে উন্মুখ হয়ে আছে এবং অবশেষে সুযোগটা পেয়েও যায় সে।থিও অ্যালিসিয়াকে বোঝার চেষ্টা করে,তার মনে হতে থাকে অ্যালিসিয়া নির্দোষ।
অবশেষে থিও কী পারে অ্যালিসিয়াকে কথা বলাতে??
সেদিন সন্ধ্যায় কী ঘটেছিল সে রহস্যের কী সমাধান পাওয়া যায়? তা জানতে হলে অবশ্যই বইটা পড়তে হবে।
বইটা আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে!!শেষটা যে এমন হবে তা আমার কল্পনাতেও ছিল না।বইটা পড়ে রহস্যের যে উত্তর পেয়েছি, তাতে আমি শক-ই পেয়েছি।আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না,আসলেই!?এমনটা ঘটেছিল ঐ সন্ধ্যায়!?বইটা পড়ার পর কালকে সারারাত উত্তেজনায় ঘুম-ই আসে নি।যাক বইটা কিনে আমার টাকাগুলা লস যায় নি।আমার মতে এই থৃলার টা কারো মিস করা উচিৎ না।
ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৯.৫/১০😌
লেখকঃ অ্যালেক্স মাইকেলিডিস
অনুবাদঃ সালমান হক
প্রকাশনীঃ বাতিঘর
মুদ্রিত মূল্যঃ তিনশত আশি টাকা
"দ্য সাইলেন্ট পেশেন্ট" অ্যালেক্স মাইকেলিডিসের প্রথম উপন্যাস।এটি একটি সাইকোলজিক্যাল থৃলার।এক উপন্যাসেই বাজিমাত করে দিয়েছেন লেখক।২০১৯ সালে গুডরিডস ব্যবহারকারীদের মতে বেস্ট থৃলারের খেতাব জিতে নেয় বইটি।
নামকরা চিত্রশিল্পী অ্যালিসিয়া বেরেনসন এক সন্ধ্যায় তার স্বামী গ্যাব্রিয়েল বেরেনসনকে পর পর পাঁচটি গুলি করে হত্যা করে।কেন- সেটা জানার কোনো উপায় নেই,কারণ এই খুনের পর থেকে মুখ খোলে না অ্যালিসিয়া।তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হলে কিছু স্বীকারও করে না,আবার অস্বীকারও করে না সে।তার এই নিরবতা তাই জন্ম দেয় নানারকম গুজবের।মুখে কিছু না বললেও পেইন্টিংয়ের মাধ্যমে অবশ্য একটা বার্তা দেয়।ছবিটা একটা আত্মপ্রতিকৃতি থাকে,যার একদম নিচে থাকে একটা শব্দ: 'অ্যালসেস্টিস'।
এদিকে ক্রিমিনাল সাইকোথেরাপিস্ট থিও ফেবার দীর্ঘদিন ধরে অ্যালিসিয়াকে নিয়ে কাজ করার জন্যে উন্মুখ হয়ে আছে এবং অবশেষে সুযোগটা পেয়েও যায় সে।থিও অ্যালিসিয়াকে বোঝার চেষ্টা করে,তার মনে হতে থাকে অ্যালিসিয়া নির্দোষ।
অবশেষে থিও কী পারে অ্যালিসিয়াকে কথা বলাতে??
সেদিন সন্ধ্যায় কী ঘটেছিল সে রহস্যের কী সমাধান পাওয়া যায়? তা জানতে হলে অবশ্যই বইটা পড়তে হবে।
বইটা আমার কাছে অসম্ভব ভালো লেগেছে!!শেষটা যে এমন হবে তা আমার কল্পনাতেও ছিল না।বইটা পড়ে রহস্যের যে উত্তর পেয়েছি, তাতে আমি শক-ই পেয়েছি।আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না,আসলেই!?এমনটা
ব্যক্তিগত রেটিংঃ ৯.৫/১০😌
রিভিউ লিখেছেন: Umaira Afrin Trisha
[Will be uploaded soon]
সাইলেন্ট পেশেন্ট এর পিডিএফ চাই
ReplyDeleteআমিও
Deleteদয়া করে দ্রুত আপলোড করুন।
ReplyDeleteঅতিদ্রুত আপলোড করা হবে
Deleteএই অপেক্ষার শেষ কবে হবে?
ReplyDelete