দুনিয়া কাপানো সেরা রহস্য উপন্যাসের চরিত্র শার্লক হোমস ৷ তুখোড় বুদ্ধিমতার চূড়ান্ত প্রদর্শনীর মাধ্যমে ইংল্যান্ডে ঘটে যাওয়া একের পর এক রহস্যের সমাধান করে যাচ্ছেন তিনি ৷ তার বন্ধু, সহকর্মী ড.ওয়াটসন তার লেখনীতে তুলে নিয়ে এসেছেন শার্লক হোমসের সমাধান করা সে সকল থ্রিলার রহস্যগুলো ৷ তেমনই এক রহস্য উপন্যাস দ্য হাউজ অব সিল্ক ৷
কাহিনি সংক্ষেপ : ২২১ বি বেকার স্ট্রিট। ডা. ওয়াটসন এসেছেন নিজেদের পুরোনো বাড়িতে বন্ধু শার্লক হোমসের সাথে কয়েকটা দিন কাটাবেন বলে। একদিন হোমসের সাহায্যপ্রার্থী হয়ে এলেন লন্ডনের বিশিষ্ট চিত্রকর্ম ব্যবসায়ী এডমন্ড কারস্টেয়ারস। ভদ্রলোক প্রচণ্ড আতঙ্কের মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। কীলান ও'ডোনাহ নামের এক কুখ্যাত আমেরিকান দুর্বৃত্ত শুধুমাত্র এডমন্ড কারস্টেয়ারসের ক্ষতি করার জন্যই এসেছে লন্ডনে। চ্যাপ্টা টুপি মাথায় দিয়ে নজর রেখে চলেছে তাঁর ওপর। কখন কি হয়ে যায়, এমন একটা ভয়ে সারাক্ষণ তটস্থ হয়ে থাকেন এডমন্ড কারস্টেয়ার্স।
কেসটা ইন্টারেস্টিং মনে হওয়ায় তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত নিলেন গোয়েন্দা শার্লক হোমস। কিন্তু হঠাৎ করেই কেসটা অদ্ভুত দিকে মোড় নিলো। এডমন্ড কারস্টেয়ারসের বাড়িতে চুরি হলো মাঝরাতে৷ অদ্ভুত এক চিরকুটও পেলেন তিনি। ওদিকে সস্তা এক হোটেলে পাওয়া গেলো অচেনা এক আমেরিকানের লাশ। খুন করা হয়েছে তাকে। নিখোঁজ হয়ে গেলো হোমসের নিয়োগ করা এক অল্পবয়সী সোর্স।
আমেরিকান এক দুর্বৃত্তের পেছনে লেগে শার্লক হোমস দেখলেন কেসটা মোটেও আর সহজ-সরল নেই। বরং সম্পূর্ণ নতুন এক রহস্য জন্ম নিয়েছে। দ্য হাউজ অব সিল্ক নামটা যখন সামনে এলো, সাথে করে নিয়ে এলো ভয়াবহ আরো কিছু হুমকি। আর এবারের হুমকিটা শার্লক হোমস ও ডা. ওয়াটসনকে উদ্দেশ্য করেই দেয়া হলো। পর্দার আড়াল থেকে কে যেন বারবার হোমসকে সতর্ক করে দিতে লাগলো - "আর এগিও না। ফল ভালো হবে না।"
হাউজ অব সিল্ক আসলে কী? পুরোনো কোন গুপ্তসঙ্ঘ, নাকি অপরাধীদের কোন গোপন সংগঠন? নাছোড়বান্দা শার্লক হোমস তাঁর তদন্তে অন্তত একটা বিষয় বেশ আগেভাগেই টের পেলেন। আর তা হলো, লন্ডনের উচ্চ শ্রেণী থেকে শুরু করে অপরাধজগতের অন্ধকার অলিতেগলিতেও রয়েছে এই রহস্যময় হাউজ অব সিল্ক-এর চর। আর তাদের ক্ষমতা এতোটাই যে, তুখোড় গোয়েন্দা শার্লক হোমসকেও পড়তে হলো ভয়াবহ এক প্যাঁচে। খোদ আইন আঙুল তাক করলো তাঁর দিকে, জাল গুটিয়ে আনা হতে লাগলো দ্রুত।
হাউজ অব সিল্ক-এর পর্দা উন্মোচনের জেদ যেন চেপে বসলো শার্লক হোমস ও ডা. ওয়াটসনের মাথায়, যা উন্মোচিত হলে লন্ডনের এলিট শ্রেণীর ভিত্তি পর্যন্ত কেঁপে ওঠার সম্ভাবনা আছে।
কেসটা ইন্টারেস্টিং মনে হওয়ায় তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত নিলেন গোয়েন্দা শার্লক হোমস। কিন্তু হঠাৎ করেই কেসটা অদ্ভুত দিকে মোড় নিলো। এডমন্ড কারস্টেয়ারসের বাড়িতে চুরি হলো মাঝরাতে৷ অদ্ভুত এক চিরকুটও পেলেন তিনি। ওদিকে সস্তা এক হোটেলে পাওয়া গেলো অচেনা এক আমেরিকানের লাশ। খুন করা হয়েছে তাকে। নিখোঁজ হয়ে গেলো হোমসের নিয়োগ করা এক অল্পবয়সী সোর্স।
আমেরিকান এক দুর্বৃত্তের পেছনে লেগে শার্লক হোমস দেখলেন কেসটা মোটেও আর সহজ-সরল নেই। বরং সম্পূর্ণ নতুন এক রহস্য জন্ম নিয়েছে। দ্য হাউজ অব সিল্ক নামটা যখন সামনে এলো, সাথে করে নিয়ে এলো ভয়াবহ আরো কিছু হুমকি। আর এবারের হুমকিটা শার্লক হোমস ও ডা. ওয়াটসনকে উদ্দেশ্য করেই দেয়া হলো। পর্দার আড়াল থেকে কে যেন বারবার হোমসকে সতর্ক করে দিতে লাগলো - "আর এগিও না। ফল ভালো হবে না।"
হাউজ অব সিল্ক আসলে কী? পুরোনো কোন গুপ্তসঙ্ঘ, নাকি অপরাধীদের কোন গোপন সংগঠন? নাছোড়বান্দা শার্লক হোমস তাঁর তদন্তে অন্তত একটা বিষয় বেশ আগেভাগেই টের পেলেন। আর তা হলো, লন্ডনের উচ্চ শ্রেণী থেকে শুরু করে অপরাধজগতের অন্ধকার অলিতেগলিতেও রয়েছে এই রহস্যময় হাউজ অব সিল্ক-এর চর। আর তাদের ক্ষমতা এতোটাই যে, তুখোড় গোয়েন্দা শার্লক হোমসকেও পড়তে হলো ভয়াবহ এক প্যাঁচে। খোদ আইন আঙুল তাক করলো তাঁর দিকে, জাল গুটিয়ে আনা হতে লাগলো দ্রুত।
হাউজ অব সিল্ক-এর পর্দা উন্মোচনের জেদ যেন চেপে বসলো শার্লক হোমস ও ডা. ওয়াটসনের মাথায়, যা উন্মোচিত হলে লন্ডনের এলিট শ্রেণীর ভিত্তি পর্যন্ত কেঁপে ওঠার সম্ভাবনা আছে।